1. ershadmc@gmail.com : নিউজ ডেস্ক : নিউজ ডেস্ক .
  2. ashraf@websofttechnologyltd.com : businesstimesadmin :
  3. shafidocs@gmail.com : News Desk : News Desk
  4. rezadu31@gmail.com : বিজনেস ডেস্ক : বিজনেস ডেস্ক .

ধনী ও দূষণকারী দেশগুলোর কাছে বাংলাদেশের পাওনা ৫.৮ ট্রিলিয়ন ডলার: একশনএইড

বিজনেস ডেস্ক
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ৮ বার দেখা হয়েছে

পরিবেশের ক্ষতি ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে ধনী ও দূষণকারী দেশগুলোর কাছে বাংলাদেশের ৫ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার পাওনা বলে একটি প্রতিবেদনে তুলে ধরেছে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা একশনএইড ইন্টারন্যাশনাল।

ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় আফ্রিকান ইউনিয়নের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ‘হু ওজ হু’ নামের এই বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করে সংস্থাটি।

একশনএইড-এর প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, ধনী দেশ, বেসরকারি ঋণদাতা এবং বৈশ্বিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে জাতীয় স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং জলবায়ু কর্মসূচিসহ অপরিহার্য সরকারি সেবাসমূহ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বাংলাদেশ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ‘উন্নয়নের নামে’ প্রায় ৭৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদেশি ঋণের ফাঁদে জর্জরিত হয়েছে। অথচ ১৯৯২ সাল থেকে নিঃসরণ (২০১০ সালের মার্কিন ডলার সমতুল্যে) বিবেচনায় দূষণকারী ও ধনী দেশগুলোর কাছ থেকে নিম্ন পরিসরের অনুমানেও বাংলাদেশের ৫ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণ পাওনা রয়েছে।

আর মধ্য পরিসরের অনুমান অনুযায়ী (১৯৬০ সাল থেকে) ওই অর্থের পরিমাণ ৭ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার হতে পারে বলে ধারণা দেওয়া হয়েছে প্রতিবেদনে।

বিপরীতে ধনী দেশগুলো জলবায়ু ক্ষতিপূরণ হিসেবে বাংলাদেশকে ৫ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ঋণ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে। এতে দেশের সার্বিক উন্নয়ন ব্যাহত হচ্ছে বলে তুলে ধরা হয় প্রতিবেদনে।

সমীক্ষার তথ্য তুলে ধরে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে বিশ্বের ৫৪টি নিম্ন আয়ের দেশ বিদেশি ঋণের ফাঁদে জর্জরিত ছিল। দেশগুলো জাতীয় উন্নয়ন বিসর্জনের বিনিময়ে ধনী দেশগুলোকে ১৩৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিশোধ করেছে।

অন্যদিকে জলবায়ু দূষণের ক্ষতিপূরণ হিসেবে ধনী দেশগুলো কাছে বাংলাদেশসহ নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলো ১০৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার পাওনা বলে সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়, যা নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশের বিদেশি ঋণ ১ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের তুলনায় ৭০ গুণ বেশি।

বাংলাদেশের বিদেশি ঋণের কঠিন সংকটের বিষয়টি তুলে ধরে প্রতিবেদনে জরুরি ভিত্তিতে এ বিদেশি ঋণ প্রত্যাহার এবং ‘বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ন্যায়বিচারের’ ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।

২০০৪ সালের হিসাব বিবেচনায় প্রতিবেদনে বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ পরিশোধের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও নিউজ

পুরাতন নিউজ খুঁজুন

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০  
© কপিরাইট ২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT