1. ershadmc@gmail.com : নিউজ ডেস্ক : নিউজ ডেস্ক .
  2. ashraf@websofttechnologyltd.com : businesstimesadmin :
  3. shafidocs@gmail.com : News Desk : News Desk
  4. rezadu31@gmail.com : বিজনেস ডেস্ক : বিজনেস ডেস্ক .

জুনের মধ্যে আইএমএফ থেকে ১.৩ বিলিয়ন ডলার পাচ্ছে বাংলাদেশ

বিজনেস টাইমস
  • আপডেট সময় বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫
  • ৫২ বার দেখা হয়েছে

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চতুর্থ পর্যালোচনা সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় জুন মাসের মধ্যেই সংস্থাটি বাংলাদেশকে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির মোট ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ একসঙ্গে ছাড় করবে।

আজ বুধবার (১৪ মে) অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রাজস্ব ব্যবস্থাপনা ও বিনিময় হার সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার নিয়ে আরও গভীরভাবে পর্যালোচনা করতেই চতুর্থ রিভিউয়ের পর দুই কিস্তির অর্থ একত্রে ছাড় করার সিদ্ধান্ত আগেই নেওয়া হয়েছিল।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এপ্রিল মাসে ঢাকায় চতুর্থ রিভিউয়ের সময় এই সংস্কার ইস্যুগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় এবং পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক সভায় আলোচনার ধারা অব্যাহত থাকে।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় রাজস্ব ব্যবস্থাপনা, মুদ্রা বিনিময় হারসহ বিভিন্ন সংস্কার পরিকল্পনায় উভয় পক্ষ একমত হয়েছে। ফলে চতুর্থ রিভিউয়ের স্টাফ লেভেল এগ্রিমেন্ট সম্পন্ন হয়েছে এবং জুন মাসের মধ্যেই ১.৩ বিলিয়ন ডলার ছাড় হওয়ার ব্যাপারে আশাবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।

এ ছাড়া ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে, আইএমএফের অর্থ ছাড়ের পাশাপাশি বিশ্বব্যাংক, এডিবি, এআইআইবি, জাপান এবং ওপেক ফান্ডসহ বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার কাছ থেকে আরও প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তা পাওয়ার প্রত্যাশা রয়েছে জুনের মধ্যে। এই অর্থ রিজার্ভ শক্তিশালী করবে এবং বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের স্থিতিশীলতায় ভূমিকা রাখবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বাজেট সহায়তা পাওয়ার লক্ষ্যে নেওয়া সংস্কার কর্মসূচিগুলো সম্পূর্ণভাবে সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী এবং জাতীয় স্বার্থ বিবেচনায় গৃহীত হয়েছে। এসব সংস্কারে উন্নয়ন সহযোগীদের ভূমিকা শুধু কারিগরি সহায়তার মধ্যে সীমিত।

বিটি/ আরকে

নিউজটি শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও নিউজ

বাজেটের সবখবর

কারেন্সি কনভার্টার

© কপিরাইট ২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT