1. ershadmc@gmail.com : নিউজ ডেস্ক : নিউজ ডেস্ক .
  2. ashraf@websofttechnologyltd.com : businesstimesadmin :
  3. shafidocs@gmail.com : News Desk : News Desk
  4. rezadu31@gmail.com : বিজনেস ডেস্ক : বিজনেস ডেস্ক .

‘এলসি সংক্রান্ত সব বকেয়া এক মাসের মধ্যে পরিশোধ করা হবে’

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৭৬ বার দেখা হয়েছে
গভর্নর আহসান এইচ মনসুর/সংগৃহীত ছবি

লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) সংক্রান্ত সমস্ত বকেয়া পাওনা এক মাসের মধ্যে পরিশোধ করা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের কার্যালয়ে এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি।

সরকারি বার্তা সংস্থা বাসসকে দেয়া সাক্ষাৎকারে গভর্নর বলেন, ‘আমরা ব্যাংকগুলোকে বলেছি, আপনারা যেহেতু এটি খুলেছেন, আপনাদেরই এটি নিষ্পত্তি করতে হবে। ব্যাংগুলো তাদের গ্রাহকদের ওপর দোষ চাপাতে পারে, কিন্তু একটি নিয়ন্ত্রক হিসাবে তারা এটি খুলেছে এবং তাদের অবশ্যই এটি নিষ্পত্তি করতে হবে। আমরা এটিকে শূন্যে নামিয়ে আনতে চাই এবং আশা করছি আমরা এক মাসের মধ্যে এটি করতে সক্ষম হব।’

তিনি বলেন, আর্থিক, শ্রম এবং বাণিজ্য, রাজনৈতিক উভয় ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। আর্থিক খাত এবং শ্রম ও রাজনৈতিক অস্থিরতা- এ দুটি প্রধান কারণে বাণিজ্য প্রভাবিত হয়েছে। আমি আপনাকে এতটুকু বলতে পারি, এই দুটি ফ্রন্টে আমাদের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। আমরা বকেয়া ২.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার শোধ করেছি। এখন আমরা এটিকে ৩০০ মিলিয়ন ডলারে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি (১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত)।’

এই ৩০০ মিলিয়ন ডলার মূল্যায়ন বিষয়ে তিনি বলেন, এই ঋণপত্রগুলো খোলার জন্য দায়ী ব্যক্তি কারা সে বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সমস্ত ব্যাংকের সাথে কথা বলছে।

ড. মনসুর বলেন ‘অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে এস আলম বা বেক্সিমকো গ্রুপের মতো রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতাবান ব্যক্তিদেরর প্রভাবে এগুলো খোলা হয়েছে। তবে ভালো কথা হল, রেমিটেন্স প্রবাহের কারণে আমাদের চলতি হিসাবের ঘাটতি কমেছে।… গত পাঁচ মাসে দেশে রেমিটেন্স ২৬ শতাংশের বেশি বেড়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘অস্থিরতা সত্ত্বেও, আমাদের রপ্তানি বর্তমানে ১৫ শতাংশের বেশি। এটি আমাদের বকেয়া কমাতে সক্ষম করছে। এটা আন্তর্জাতিক ঋণদাতা ব্যাংকগুলোর সাথে অন্যান্য সমস্যা সমাধানে আমাদের সাহায্য করবে, যা আমাদের রপ্তানি ও আমদানির গ্যারান্টি দিয়ে থাকে। আমরা এলসি খুলতে গুরুতর সমস্যার সম্মুখীন হই। এjক্সপোজার সীমা কমিয়ে ফেলায় অনেক ব্যাংক আমাদের ফিরিয়ে দিচ্ছে। তাই আমরা এটাকে পুরোনো সীমায় ফিরিয়ে আনার জন্য আলোচনা করছি। কিন্তু আমাদের আমদানির পরিমাণ বেড়েছে। এলসি খোলার পরিমাণ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে।’

বিটি/ আরকে

নিউজটি শেয়ার করুন
এই ধরনের আরও নিউজ

পুরাতন নিউজ খুঁজুন

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  
© কপিরাইট ২০২৫ | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: NagorikIT